কান চলচ্চিত্র উৎসবের রেড কার্পেটে ঐশ্বরিয়া রাই পা রাখার সাথে সাথেই সর্বত্র তাকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে যায়। কেন এটা ঘটবে না! ঐশ্বর্য রাইয়ের লুক এতটাই রাজকীয় ছিল যে লোকেরা তাকে পিছনে ফিরে দেখতে বাধ্য হত। শাড়ি থেকে শুরু করে সিঁদুর পর্যন্ত সকলেই প্রশংসা করছে। কিন্তু তার গলায় পরা লাল নেকলেসটিও কম বিশেষ নয়। যাই হোক, এই স্তরযুক্ত নেকপিসগুলি মিসেস বচ্চনের রাজকীয় চেহারা তৈরিতে ভূমিকা রাখে। রুবি পাথর এবং কাটা হীরা দিয়ে তৈরি সম্পূর্ণ গয়নাটি খুবই বিশেষ। এই নেকপিসের বিশেষত্ব কী তাও আপনার জানা উচিত।
নেকপিসটি রুবির মতো মূল্যবান পাথর দিয়ে তৈরি
আপনাকে বলি যে ঐশ্বর্য রাইয়ের এই স্তরযুক্ত নেকপিসটিও মনীশ মালহোত্রার গয়না সংগ্রহ থেকে নেওয়া। মনীশ মালহোত্রা রুবি পাথরের তৈরি এই গয়না উত্তরাধিকারসূত্রে পেয়েছেন। ঐশ্বর্যের এই নেকলেসটি ৫০০ ক্যারেট মোজাম্বিক রুবি এবং কাটা না হীরা দিয়ে তৈরি। যা ১৮ ক্যারেট সোনায় স্থাপন করে প্রস্তুত করা হয়েছে। তার হাতে দেখা যাওয়া দুটি আংটিও রুবি এবং হীরা দিয়ে তৈরি। যা ঐশ্বর্যকে একটা স্টেটমেন্ট লুক দিচ্ছে।
ব্রানও বিশেষ
শুধু তাই নয়, গলায় পরা চোকার নেকপিসটিও খুবই বিশেষ। এই চোকারে একটি মাত্র হীরার দুল যুক্ত করা হয়েছে। যা দিয়ে রুবি এবং হীরা জড়ানো থাকে। বহুস্তরযুক্ত রুবি নেকলেসটি খুবই বিশেষ।
শাড়িতে আসল রূপালী সূচিকর্ম
মনীশ মালহোত্রার ডিজাইন করা এই আইভরি রোজ গোল্ড অ্যান্ড সিলভার শাড়ির কাপড়টি হাতে বোনা বেনারসি। সূচিকর্মের কারুকার্যের নাম তেতো। এই জরি সূচিকর্মটি আসল রূপা দিয়ে করা হয়েছে। যার সাথে ঐশ্বরিয়া একটি হাতে বোনা সাদা টিস্যু ওড়না বেছে নিয়েছিলেন। খুব সূক্ষ্ম, স্বচ্ছ কাপড় দিয়ে তৈরি এই দোপাট্টাটি আসল সোনা ও রূপার জারদোসি দিয়ে সূচিকর্ম করা হয়েছে।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।